Welcome!

I am John Doe Web Designer Photography

View Work Hire Me!

About Me

Web Design
Branding
Development
Who am i

John Doe.

Professional Web Designer

Nulla metus metus ullamcorper vel tincidunt sed euismod nibh Quisque volutpat condimentum velit class aptent taciti sociosqu ad litora.

Nulla metus metus ullamcorper vel tincidunt sed euismod nibh Quisque volutpat condimentum velit class aptent taciti sociosqu ad litora torquent metus metus ullamcorper vel tincidunt sed class aptent taciti sociosqu ad litora .

Services

Web Design

Nulla metus metus ullamcorper vel tincidunt sed euismod nibh Quisque volutpat

Development

Nulla metus metus ullamcorper vel tincidunt sed euismod nibh Quisque volutpat

Branding

Nulla metus metus ullamcorper vel tincidunt sed euismod nibh Quisque volutpat

Marketing

Nulla metus metus ullamcorper vel tincidunt sed euismod nibh Quisque volutpat

Our Blog

08 tips to be beautiful

                                 
                             08 tips to be beautiful
----------------------------_-_-_-_-_--  _-_-_-_-_-_----------------------------

1. যতটা পারে রোদ থেকে বাঁচুন। ছাতা এবং সানগ্লাস ব্যবহার করুন।     যখনই বাহিরে যাবেন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
2. যখনই সুইমিং পুল, সমুদ্রের ধারে বা বরফ পড়ে এমন জায়গায়           যাবেন, তখনই সান স্ক্রিন লাগাবেন। কারণ জল বা বরফে সূর্যরশ্মি     বেশি প্রফলিত হয়।
3. তিল বেটে নিন অথবা গুড়ো করে নিন। এতে সামান্য জল মিশিয়ে       ছেঁকে নিন। একটা সাদা রঙের তরল পাবেন সেটা মুখে লাগান,           বিশেষ করে রোদে পোড়া জায়গায় লাগান। ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে।
4. ত্বকের রং আরও ফর্সা করার জন্য দই লাগান মুখে। মিনিট কুড়ি         রাখুন। তারপরে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এরকম             লাগাতে হবে।
*********∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆*********∆∆∆∆∆∆∆∆∆*********

5. নিয়মিত দুধ দিয়ে মুখ ধুয়ে মুছে ফেললেও ত্বক ফর্সা হয়।
6. যদি আপনার অয়েলি স্কিন হয় তা হলে ত্বক আরো উজ্জল ও             আরো ফর্সা করার জন্য নিন্মলিখিত পদ্ধতি অনুকরণ করুনঃ
    লেবুর রস আর ডিমের ডিমের সাদা অংশ সম পরিমাণে মেশান। তা     মুখে লাগিয়ে রাখুন কুড়ি মিনিট এবং পরে ধুয়ে ফেলুন।
7. সারা গায়ের রং উজ্জল করতে বেসন, দই আর সামান্য হলুদ             মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। স্নানের সময় সাবানের বদলে এটি              ব্যবহার করুন নিয়মিত।
8. অনেক সময় হাত, পা, হাঁটু, কনুই কালো হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে আধ       কাপ পেঁপের শাঁস, এক-চামচ তরমুজের রস, এক-চামচ লেবুর রস,     আধখানা ডিমের সাদা অংশ, এক-চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে নিন।     যেখানে প্রয়োজন এই মিশ্রণটি লাগান। শুকোতে দিন, তারপর ধুয়ে     ফেলুন।


Exercises for boys and girls

                               ছেলে ও মেয়েদের ব্যায়াম



ছেলেদের জন্য

ঢাকার ফার্মগেটের হেলথ পয়েন্ট জিমের প্রধান প্রশিক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ছেলেদের ব্যায়ামগুলো মেয়েদের ব্যায়াম থেকে একটু ভারী হয় এবং ছেলেদের ব্যায়ামে বেশি জোর দেওয়া হয় পেশি গঠনের প্রতি। তেমনই কিছু ঘরে বসে করার মতো ব্যায়াম হলো—

শোল্ডার সার্কেল: সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে সামনে তাকান। ডান হাত ভাঁজ করে ডান কান বরাবর তুলুন, একটি নির্দিষ্ট তালে পেছনে, নিচে ও ওপরে ঘোরান, অন্তত আটবার ঘুরিয়ে একইভাবে বাম হাত ঘোরান। নিঃশ্বাস স্বাভাবিক থাকবে। একইভাবে অপর হাতেও করুন।
সাইড বেন্ডস: সোজা, স্বাভাবিকভাবে দাঁড়ান। দুই পা কাঁধের চেয়ে চওড়া জায়গা নিয়ে হাঁটু একটু বাঁকা করে দাঁড়ান। দুই হাত কোমরের পেছনে রাখুন। এবার মধ্যশরীর বা ধড় একটু উঁচু করে একবার ডানে ও একবার বামে বাঁকা করুন। এভাবে ধীর তালে ১৬ বার ব্যায়াম করুন। বাঁকা হতে শ্বাস ছাড়ুন, সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে শ্বাস নিন।
ট্রাংক টুইস্ট: সোজা, স্বাভাবিকভাবে দাঁড়ান। কাঁধের চেয়ে চওড়া জায়গা নিয়ে, হাঁটু হালকা বাঁকা করে, কোমরের পেছনে হাত নিয়ে দাঁড়ান। মেরুদণ্ড সোজা রেখে, পুরো মধ্যশরীরকে একবার ডান থেকে বামে, আবার বাম থেকে ডানে ঘোরান। ধীর ছন্দে ১৬ বার অভ্যাস করুন। নিঃশ্বাস স্বাভাবিক থাকবে।

মেয়েদের জন্য

ইন্টারনেটে ব্যায়াম সম্পর্কে প্রচুর তথ্য পাওয়া যায়। সেখান থেকে জেনেও অনুশীলন করা যায়। আর এসব ব্যায়ামে জায়গাও কম লাগে। নিচের পাঁচটি ব্যায়াম আপনি নিজেই চেষ্টা করে দেখতে পারেন। জানাচ্ছেন তানজিনা চৌধুরী।

অ্যারোবিকস: সংগীতের তালে তালে ফ্রিহ্যান্ড কসরতেরই অপর নাম অ্যারোবিকস। অ্যারোবিকসে হাত, পা ও অন্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গের নাড়াচাড়া হয় বেশ নান্দনিক ভঙ্গিতে। অ্যারোবিকসের বিভিন্ন কসরত ও সুরের সিডি পাওয়া যায় দোকানে। যাঁরা নতুন শুরু করছেন অ্যারোবিকস, তাঁরা লো ইনটেনসিটির সিডি দিয়ে শুরু করতে পারেন।

ইয়োগা: তানজিনা চৌধুরীর পছন্দের দ্বিতীয় তালিকায় আছে ইয়োগা—মানে যোগব্যায়াম। এই ব্যায়ামে একটা আরামদায়ক ম্যাট ছাড়া তেমন কিছুই লাগে না। শুরু করার আগে বিভিন্নভাবে ঘরে হেঁটে নিতে পারেন ১০ মিনিট। কখনো স্বাভাবিকভাবে বা শুধু আঙুলে ভর দিয়ে। তারপর মনটা শান্ত করে শুরু করতে পারেন বিভিন্ন আসন, যেমন—বজ্রাসন, সূর্যপ্রণাম, অর্ধকোণাসন, ত্রিকোণাসন ইত্যাদি। শরীর, মন, দুটোরই ব্যায়াম হবে। একই সঙ্গে অভ্যাস করুন শ্বাসের ব্যায়াম বা প্রাণায়াম।

স্কিপিং: ছোটবেলায় বন্ধুদের সঙ্গে মিলে দড়িলাফ কে না খেলেছে, বলুন? তাই অভ্যাস করতে পারেন স্কিপিংয়ের অনুশীলন। যাদের ওজন অনেক বেশি বা যাদের হাঁটুতে ব্যথা থাকে, তাদের স্কিপিং এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
স্ট্যান্ড জগিং: স্ট্যান্ড জগিংয়ের জন্য আপনার কোনো যন্ত্রই প্রয়োজন হবে না। একটি স্থানে দাঁড়িয়ে খালি হাতে বা কিছু ধরে জগিং করা যেতে পারে। এতে আপনার পুরো শরীরের ব্যায়াম হবে। বেশি ক্লান্ত হতে না চাইলে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিতে পারেন।

ট্রেডমিল: তানজিনা চৌধুরীর সবশেষ পরামর্শ ট্রেডমিল। এটি আর কিছুই না, যান্ত্রিক হাঁটার ও দৌড়ানোর যন্ত্র। যাঁরা বাইরে বেরোতে চান না, তাঁরা ঘরের কোনায় দৌড়ে নিতে পারেন। 

The initial idea

                           ব্যায়ামের প্রাথমিক ধারণা



সংজ্ঞা

আমাদের শরীর প্রতিঘন্টায় একটা নির্দিষ্ট পরিমান ক্যালরি বার্ণ করে। সাধারণত কিছু না করা অবস্থায় প্রতি ঘন্টায় ধরুন ৭৫ ক্যালরির মত। সেই হিসাবে একজন সুস্থ-সবল পরিপূর্ণ বয়স্ক মানুষের দিনে প্রায় ১৮০০ ক্যালরি পরিমান খাদ্য দরকার হয়। কিন্তু এখন কথা উঠতে পারে যে তাহলে এতবার না খেয়ে একবার ১৮০০ ক্যালরি খেলেই তো হয়।

কিন্তু না! কেননা আমাদের শরীর একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত একটা নির্দিষ্ট পরিমান ক্যালরি গ্রহণ করতে পারে। তার বেশী হলে শরীর অটোমেটিকভাবে বাকি ক্যালরিগুলো ফ্যাট হিসাবে শরীরের জমা করে রাখবে।

বর্তমানে এই “নির্দিষ্ট সময়” বলতে ৩ ঘন্টার কিছু কম সময়কে ধরা হয়। কেননা একবার খেলে সেটা হজম হতে মোটামুটি আড়াই থেকে ৩ ঘন্টা লাগার কথা। যেহেতু ঘুমের মধ্যে খাওয়া সম্ভব নয় সেহেতু ঘুম বাদে বাকি সময়টাতে আমাদের সারাদিনের ক্যালরি গ্রহণ করতে হবে।

ধরা যাক, উচ্চতা ৫ফুট ৬ইঞ্চি এবং ওজন ১৫০ পাউণ্ড বা ৬৭ কেজি ওজনের কেউ আলাদা ভাবে যদি শারীরিক পরিশ্রম না করে অর্থাৎ ওজন কমাতেও চান না বা বাড়াতেও চান না, তার দৈনন্দিন খাবারের চাহিদা ১৮০০ ক্যালরি। এখন প্রতি ঘন্টায় তো ৭৫ ক্যালরি করে খাওয়া সম্ভব নয়। আর একবার খেলে সেটা হজম হতে মোটামুটি আড়াই থেকে ৩ ঘন্টা লাগার কথা। এই সময়টাতে আপনার শরীরের চাহিদা হবে ৭৫*৩=২২৫ ক্যালরি। ঘুমের সময়টা যোগ করে এটাকে ৩০০ ক্যালরি ধরা হলো।

তাহলে দেখা যাচ্ছে প্রতি আড়াই/তিন ঘন্টা করে ৬ বারে ৩০০ ক্যালরি করে খেলে ১৮০০ ক্যালরি পূর্ণ করা সম্ভব।
৩০০ ক্যালরি খাবার ৩ ঘন্টায় হজম হয়ে গেলে ৩ ঘন্টা পর একটা সুস্থ্য-স্বাভাবিক শরীর আবার নতুন খাবারের অপেক্ষায় থাকবে।

এইবার শরীরের ম্যাজিক একটু ভালো করে খেয়াল করুন

মানুষ না খেয়ে থাকলে শরীর প্রথমে শরীরে সঞ্চিত চর্বি বার্ণ করে শক্তি জোগাবে। ধীরে ধীরে পেশী বার্ণ হতে শুরু করবে। এভাবে শরীর ক্ষয় হবে এবং মানুষ দিন দিন রোগা হতে শুরু করবে।

১. আপনি যদি ৩ ঘন্টায় ৩০০-র বদলে ৩০০+ ক্যালরি গ্রহণ করেন তাহলে আপনার শরীর ৩ ঘন্টায় ৩০০ ক্যালরি বার্ণ করে শরীরের শক্তি যোগাবে। বাকি ক্যালরি সোজা ফ্যাট হিসাবে জমা করতে শুরু করবে। (ছেলেদের বেলায় তলপেট থেকে এবং মেয়েদের বেলায় নিতম্ব এবং উরু থেকে জমা শুরু হবে।)
২. আপনি যদি ৩ বার খান, তাহলে গড়ে ৫-৬ ঘন্টা পর পর ৬০০ ক্যালরি করে খেতে হবে। ৩ ঘন্টায় ৩০০ ক্যালরি ঠিকমতো হজম হবে, বাকি খাবার ঠিকমতো হজম না হয়ে ফ্যাট হতে শুরু করবে এবং এই পরের ৩ ঘন্টা শরীর দূর্বল লাগতে শুরু করবে।
৩. শরীর যখন দেখবে আপনি ৩ ঘন্টা পর আবার খাবার দিচ্ছেন না তখন সে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে শক্তি সঞ্চয় করতে শুরু করবে এবং সেটা ফ্যাট হিসাবে। এভাবে খাওয়াদাওয়ায় অনিয়মিত হতে শুরু করলে মেটাবলিজমের ১২টা বেজে যাবে।
৪. খাওয়া হজম হওয়া মাত্রই যদি আবার খাবার দেন (৩ ঘন্টা পর পর) তখন শরীরের আর বাড়তি কষ্ট করে অভ্যন্তরীন শক্তি সঞ্চয় করতে হবে না অর্থাৎ ফ্যাট জমাবে না। তখন শরীর পুরো দৃষ্টি দেবে আপনার বাহ্যিক কাজের উপর। মানুষ এসময়ই “কাজ-কর্মে বল” পায় বলে। অর্থাৎ হজমশক্তি ভালো রাখতে নিয়মিত অল্প অল্প করে ঘনঘন করে খেতে হবে।

কিন্তু কি খাবেন?

অবশ্যই ব্যালান্সড ফুট! অর্থাৎ প্রতিবার খাবারে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাটের সমন্বয় থাকতে হবে। মোটামুটি ৪০% প্রোটিন, ৩০% কার্ব, ৩০% ফ্যাট হতে হবে।
মাছ, মাংশ, ডিম, দুধ, টক দই, লাল চালের ভাত, আটার রুটি, শাকসবজি, ফলমূল, প্রচুর পানি।

কি খাবেন না?

সাদা ভাত, গোল আলু, ময়দা, সুগার, সোডিয়াম, এলকোহল, ক্যাফেইন, নিকোটিন, প্রসেসড ফুড, ক্যান ফুড, তৈলাক্ত ও মসলাজাতীয় খাবার।

হরেক রকম ঘরোয়া ব্যায়াম

জিমে যেসব ব্যায়াম করানো হয় তার আছে রকমফের। রানিং, ফাইট টুইস্ট, ডাম্বেল লিফটিং, বারবেল, পুশআপ, স্কিপিং, ট্রেডমিল, বাইক, ক্রসট্রেইনার, স্কোয়াট, বিটস, ব্যাকক্রাঞ্চ, অ্যারোবিকস, ইয়োগা, স্ট্রেচিংসহ হরেক রকম ব্যায়াম করানো হয় ব্যায়ামাগারে। এর মধ্যে ছেলে ও মেয়েদের ব্যায়াম আলাদা। আবার কিছু ব্যায়াম ছেলেমেয়ে উভয়ই করতে পারে।

Skin lesions

                                     ত্বকের ঘা



এফান® - Afun®



উপাদান : প্রতি গ্রাম ক্রীমে আছে ক্লোট্রিমাজল ১০ মি.গ্রা.।

নির্দেশনা : ট্রাইকোফাইটন প্রজাতি দ্বারা সৃষ্ট সব ডার্মাটোমাইকোসিস, মোল্ডস্‌ ও অন্যান্য ছত্রাক দ্বারা সৃষ্ট ডার্মাটোমাইকোসিস এবং ত্বকের রোগসমূহ যেগুলোতে ছত্রাকজনিত সংক্রমণ সমূহ দেখা যায়। উপরে উল্লেখিত ডার্মাটোমাইকোসিস গুলোর মধ্যে আছে ইন্টারডিজিটাল মাইকোসিস প্যারোনাইকিয়াস, ক্যানডিডা ভালভাইটিস, ক্যানডিডা ব্যালানিটিস, পিটাইরিয়াসিস ভারসিকালার।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : দৈনিক ২ থেকে ৩ বার আক্রান্ত স্থানে।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :ক্লোট্রিমাজলের প্রতি অতি সংবেদনশীলতার ক্ষেত্রে ।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : খুবই কম ক্ষেত্রে প্রয়োগস্থানে চুলকানি বা জ্বালা পোড়া হতে পারে।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : এখন পর্যন্ত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : চিকিৎসক প্রয়োজন মনে করলে গর্ভকালীন সময়ে ব্যবহারের জন্য নির্দেশনা দিতে পারেন।

সরবরাহ :
 এফান® ক্রীম : ১০ গ্রাম।
ব্যাকট্রোসিন® - Bactrocin®



উপাদান : প্রতি গ্রাম অয়েন্টমেন্টে আছে মিউপিরোসিন ২০ মি.গ্রা.।

নির্দেশনা : ব্যাক্‌ট্রোসিন অয়েন্টমেন্ট ইমপেটিগোর ত্বকীয় চিকিৎসায় নির্দেশিত।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : আক্রান্ত স্থানে দিনে ৩ বার করে ১০ দিন।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : মিউপিরোসিন অথবা এই প্রিপারেশনের অন্যান্য উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা আছে এমন ক্ষেত্রে প্রতিনির্দেশিত।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : স্থানীয় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সমূহ নিম্নরূপঃ জ্বালা-পোড়া, স্টিংগিং অথবা ব্যথা, চুলকানি, বমি বমি ভাব, ইরাইথেমা, শুষ্ক ত্বক, টেন্ডারনেস, সোয়েলিং, কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস এবং এক্সুডেট-এর বৃদ্ধি।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : অন্যান্য ওষুধের সাথে মিউপিরোসিন-এর ব্যবহারের ফলাফল পরীক্ষা করা হয়নি।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরী বি। স্তন্যদানরত মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহারের সময় সাবধানতা অবলম্বন করা উচিৎ।

সরবরাহ : ব্যাক্‌ট্রোসিন® অয়েন্টমেন্ট : ১০ গ্রাম।
ডি - র‌্যাশ® - De-rash®



উপাদান : প্রতি গ্রাম অয়েন্টমেন্টে আছে জিংক অক্সাইড ৪০০ গ্রাম।

নির্দেশনা : শিশুদের ডায়পার ব্যবহার এর কারনে সৃষ্ট ফুসকুড়ির চিকিৎসা ও প্রতিরোধের জন্য ডি-র‌্যাশ® উপযোগী। এটি চামড়ায় চুলকানি বা জ্বালাপোড়ার হাত থেকে বাঁচার জন্য প্রতিরোধক বেষ্টনি গড়ে তোলে। ডি-র‌্যাশ® খুব সহজে লাগানো ও মুছে ফেলা যায় এবং শিশুদের ত্বকে কোন প্রকার ক্ষতি করে না।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ভেজা ও নোংরা ডায়পার দ্রুত খুলে ফেলুন। শিশুকে পরিষ্কার করে ডায়পার পরানোর জায়গা টুকু শুকিয়ে নিন। ডি- র‌্যাশ অয়েন্টমেন্ট যতবার প্রয়োজন ব্যবহার করা যায়। প্রতিকার ডায়পার পরিবর্তনের সময়, ঘুমানোর সময় এবং লম্বা সময় ধরে ডায়পার ব্যবহার এর পূর্বে ডি-র‌্যাশ® ব্যবহার করা ভাল।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : ডি-র‌্যাশ® ব্যবহারের কোন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া এখনো জানা যায়নি।

সর্তকতা ও যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : ইহা শুধুমাত্র বাইরে ব্যবহারের জন্য চোখের সংস্পর্শে যেন না আসে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। ৭ দিন ওষুধটি ব্যবহারের পরও কোন উন্নতি না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন কেননা এটি অন্য কোন রোগের লক্ষনও হতে পারে। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। কোন শিশু এটি খেয়ে ফেললে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

সরবরাহ : ডি-র‌্যাশ® অয়েন্টমেন্ট : ২৫ গ্রাম।

Chest congestion obstruction dense phlegm

                       বুকে জমাট বাধা ঘন কফ


এডোভাস® - Adovas®



উপাদান :
অ্যাঢাটোডা ভ্যাসিকা ০.৬৮ গ্রাম, পাইপার লংগাম ০.১৪ গ্রাম, গ্লাইসারহিজা গাবরা ৬.৭৮ মি.গ্রা., টারমিনালিয়া চেবুলা ৭৩.২৪ মি.গ্রা., সস্যুরিয়া লাপ্পা ৬.৭৮ মি.গ্রা., জিঞ্জিবার অফিসিনালি ৬.৭৮ মি.গ্রা., পাইপার নাইগ্রাম ৬.৭৮ মি.গ্রা., সিজাইজিয়াম এরোম্যাটিকাম ৬.৭৮ মি.গ্রা., সিনামোমাম জিলানিকাম ৬.৭৮ মি.গ্রা., সিনামোমাম ট্যামালা ৬.৭৮ মি.গ্রা., মাইরিকা ন্যাগি ৬.৭৮ মি.গ্রা., পিস্টাসিয়া ইন্টেজেরিমা ৬.৭৮ মি.গ্রা.,ইলেটারিয়া কার্ডামোমাম ৬.৭৮ মি.গ্রা.।

নির্দেশনা :
বুকের জমাট বাঁধা ঘন কফ তরল করে বের করে। শুষ্ক কাশি উপশম করে। এছাড়া শ্বাসযন্ত্রের দুর্বলতা, ধূমপানজনিত কাশি এবং স্বরভঙ্গ রোগে অত্যন্ত কার্যকর।

মাত্রা ও ব্যবহারবিধি :
১২ বছরের কম বয়সী শিশু: ১ - ২ চামচ (৫ - ১০ মি.লি.) দিনে ৩ বার। প্রাপ্ত বয়স্ক: ৩ চামচ (১৫ মি.লি.) দিনে ২ ৩ বার কুসুম গরম (কাশির তীব্রতায়) পানিসহ অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

যে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
এর কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা দেখা দিলে ব্যবহার করা উচিৎ হবে না।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
এটি নিরাপদ এবং সুসহনীয়। নির্দেশিত মাত্রায় সেবন করলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় না।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
অন্য ওষুধের সাথে কোন প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।

গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার :
গর্ভাবস্থায় এডোভাস® সেবন সম্পর্কে কোন নির্দিষ্ট তথ্য নেই। তাই গর্ভাবস্থায় সতর্কতার সাথে ব্যবহার করা বাঞ্চনীয়। মায়ের ভ্রুণের ক্ষতির তুলনায় লাভের পরিমাণ যাচাই করে ব্যবহার করা উচিত।

সরবরাহ :
প্রতি পি ই টি (চঊঞ) বোতলে রয়েছে ১০০ মি.লি. এডোভাস® সিরাপ ও ২০০ মি.লি. এডোভাস® সিরাপ।
এমব্রোক্স ® - Ambrox®



উপাদান : এমব্রোক্সল হাইড্রোক্লোরাইড। ৬ মি.গ্রা./ মি.লি পেডিয়াট্রিক ড্রপস্‌, ১৫ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সিরাপ এবং ৭৫ মি.গ্রা. এসআর ক্যাপসুল।

নির্দেশনা : শ্লেষ্মাযুক্ত কাশি, শ্বাসতন্ত্রের শ্লেষ্মাযুক্ত তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ, রাইনো ফেরিঞ্জিয়াল ট্রাক্ট-এর শ্লেষ্মাযুক্ত প্রদাহ (ল্যারিন্‌জাইটিস, ফ্যারিন্‌জাইটিস, সাইনুসাইটিস এবং রাইনাইটিস), শ্লেষ্মাযুক্ত অ্যাজমাটিক ব্রঙ্কাইটিস, ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা, ব্রঙ্কিয়েক্‌টেসিস, দীর্ঘস্থায়ী নিউমোনিয়া।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : দৈনিক সেবন মাত্রা (খাবার পর গ্রহণ করা উত্তম): পেডিয়াট্রিক ড্রপস : ০-৬ মাস বয়স : ০.৫ মি.লি. দিনে ২ বার। ৬-১২ মাস বয়স: ১.০ মি.লি. দিনে ২ বার। ১-২ বছর বয়স : ১.২৫ মি.লি. দিনে ২ বার। সিরাপ : ২-৫ বছর বয়স : ২.৫ মি.লি. (১/২ চা চামচ) দিনে ২-৩ বার। ৫-১০ বছর বয়স : ৫ মি.লি. (১ চা চামচ) দিনে ২-৩ বার। ১০ বছরের বেশি বয়সের শিশু ও বয়স্ক : ১০ মি.লি. (২ চা চামচ) দিনে ২-৩ বার। ক্যাপসুল : ১২ বছরের বেশি বয়সের শিশু ও বয়স্ক : ১টি ক্যাপসুল দিনে ১ বার।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : অতিসংবেদনশীলতা থাকলে। গ্যাস্ট্রিক ও ডিওডেনাল আলসারের রোগীদের এবং খিঁচুনীর রোগীদের সাবধানতার সাথে দেয়া উচিত।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাকস্থলীর প্রদাহ, ভার ভার ভাব দেখা দিতে পারে। অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : এন্টিটাসিভ (যেমন কোডেইন) এর সাথে গ্রহণ করা উচিত নয়। গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভকালীন সময়ে, বিশেষ করে প্রথম ৩ মাস ব্যবহার করা উচিত নয়।

সরবরাহ :
এমব্রোক্স® পেডিয়াট্রিক ড্রপস : ১৫ মি.লি.।
এমব্রোক্স® সিরাপ : ১০০ মি.লি.।
এমব্রোক্স® ৭৫ এস আর ক্যাপসুল : ৩ x ১০ টি।
ব্রোফেক্স™ - Brofex™



উপাদান : ডেক্সট্রোমেথরফ্যান ১০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সিরাপ।

নির্দেশনা : শুকনো কাশি, এবং তীব্র কাশি যা স্বাভাবিক কার্যাবলী অথবা ঘুমের বিঘ্ন ঘটায়।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে: দিনে ১৫-৩০ মি.গ্রা. ৩ থেকে ৪ বার। ৬-১২ বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে : ৬.৭৫ মি.গ্রা. দিনে ৪ বার পর্যন্ত। ৬ বছরের নিচের শিশুদের ক্ষেত্রে: ২.৫-৫ মি.গ্রা. দিনে ৪ বার পর্যন্ত।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : মনোঅ্যামাইন অক্সিডেজ ইনহিবিটর-এর সাথে ব্যবহার করা যাবে না।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : কদাচিৎ দেখা যায়। কিন্তু মাঝে মাঝে বমি বমি ভাব এবং মাথা ঝিম ঝিম করতে পারে। মাত্রাতিরিক্ত ওষুধ গ্রহণের ফলে উত্তেজনা, বিভ্রান্তি এবং শ্বাসতন্ত্রের কার্যকারিতার অবনমন দেখা দিতে পারে।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : ফিন্যালজিন এবং ডেক্সট্রোমেথরফ্যান একই সঙ্গে গ্রহণকারীদের মারাতড়বক প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভকালীন প্রথম তিন মাস এ ওষুধ ব্যবহার করা অনুচিত। স্তন্যদানকারী মায়েদের এ ওষুধ ব্যবহার না করার পরামর্শ দেয়া যেতে পারে।

সরবরাহ : ব্রোফেক্স সিরাপ : ১০০ মি.লি.।

Fever and general pain

জ্বর ও সাধারন ব্যথায়


উপাদান :
প্যারাসিটামল। ৫০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট, ৬৬৫ মি.গ্রা. এক্সটেন্ডেড রিলিজ ট্যাবলেট ১২০ মি.গ্রা./ ৫ মি.লি. সিরাপ, ১২০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সাসপেনশন, ৮০ মি.গ্রা./মি.লি. পেডিয়াট্রিক ড্রপস্‌ এবং ৬০, ১২৫, ২৫০ ও ৫০০ মি.গ্রা. সাপোজিটরি।

নির্দেশনা :
জ্বর, সর্দিজ্বর এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা। মাথাব্যথা, দাঁত ব্যথা, কানের ব্যথা, শরীর ব্যথা, স্নায়ু প্রদাহ জনিত ব্যথা, ঋতুস্রাব জনিত ব্যথা এবং মচকে যাওয়ার ব্যথা। অন্ত্রে ব্যথা, কোমরে ব্যথা, অস্ত্রোপচার পরবর্তী ব্যথা, প্রসব-পরবর্তী ব্যথা, ক্যান্সার জনিত দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা, প্রদাহ জনিত ব্যথা ও শিশুদের টিকা দেবার পরের জ্বর ও ব্যথা। বাত ও অষ্টিওআর্থ্রাইটিস এর দরুণ সৃষ্ট ব্যথা ও অস্থিসংযোগ সমূহের অনমনীয়তা।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
ট্যাবলেট :
প্রাপ্ত বয়স্ক : ১-২ টি ট্যাবলেট ৪-৬ ঘন্টা পর পর দিনে সর্বোচ্চ ৮ টি ট্যাবলেট।
শিশু (৬-১২ বছর) : আধা থেকে ১টি দিনে ৩-৪ বার।

সিরাপ এবং সাসপেনশন :
শিশু (৩ মাসের নীচে) : ১০ মি.গ্রা. হিসাবে (জন্ডিস থাকলে ৫ মি.গ্রা. হিসাবে) দিনে ৩-৪ বার।
৩ মাস - ১ বছরের নীচে : ১/২ থেকে ১ চা চামচ দিনে ৩-৪ বার।
১-৫ বছর : ১-২ চা চামচ দিনে ৩-৪ বার।
৬-১২ বছর : ২-৪ চা চামচ দিনে ৩-৪ বার।
প্রাপ্তবয়স্ক: ৪-৮ চা চামচ দিনে ৩-৪ বার।

এক্স আর ট্যাবলেট :
২ টি করে ট্যাবলেট দিনে ৩ বার।

সাপোজিটরি :
৩ মাস- ১ বছরের নীচে : ৬০-১২০ মি.গ্রা. দিনে ৪ বার।
১-৫ বছর : ১২৫-২৫০ মি.গ্রা. দিনে ৪ বার।
৬-১২ বছর বয়সের শিশুদের জন্য : ২৫০-৫০০ মি.গ্রা. দিনে ৪ বার।
প্রাপ্ত বয়স্ক ও ১২ বছরের বেশী বয়সের শিশুদের জন্য : ০.৫-১ গ্রাম দিনে ৪ বার।

পেডিয়াট্রিক ড্রপস্ ‌ :
শিশু : ৩ মাস বয়স পর্যন্ত : ০.৫ মি.লি. (৪০ মি.গ্রা.), দিনে ৪ বার।
৪-১১ মাস বয়স পর্যন্ত : ১ মি.লি. (৮০ মি.গ্রা.), দিনে ৪ বার।
১-২ বছর বয়স পর্যন্ত : ১.৫ মি.লি. (১২০ মি.গ্রা.), দিনে ৪ বার।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : প্যারাসিটামলের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
সর্বক্ষেত্রে ব্যবহার করা নিরাপদ।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই বললেই চলে। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে হিমাটোলজিক্যাল প্রতিক্রিয়া, অগ্নাশয়ের প্রদাহ, চামড়ায় ফুসকুড়ি ও অন্যান্য এলার্জি দেখা দিতে পারে।

সরবরাহ :
এইস্® ট্যাবলেট : ৫০ x ১০ টি।
এইস্® এক্স আর ট্যাবলেট : ১০ x ১০ টি।
এইস্® সিরাপ : ৬০ মি.লি. এবং ১০০ মি.লি.।
এইস্® সাসপেনশন : ৬০ মি.লি.।
এইস্® পেডিয়াট্রিক ড্রপ : ১৫ মি.লি ও ৩০ মি.লি।
এইস্® ৬০ সাপোজিটরি : ২ x ৫ টি।
এইস্® ১২৫ সাপোজিটরি : ৪ x ৫ টি।
এইস্® ২৫০ সাপোজিটরি : ৪ x ৫ টি।
এইস® ৫০০ সাপোজিটরি : ৪ x ৫ টি।
এইস্® প্লাস - Ace® Plus



উপাদান :
প্যারাসিটামল ৫০০ মি.গ্রা. এবং ক্যাফেইন ৬৫ মি.গ্রা./ ট্যাবলেট।

নির্দেশনা :
জ্বর, মাথা ব্যথা, মাইগ্রেইন, মাংসপেশীর ব্যথা, পিঠে ব্যথা, দাঁত ব্যথা এবং ঋতুস্রাব জনিত ব্যথা।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
১-২ টি ট্যাবলেট ৬ ঘন্টা পর পর। দিনে সর্বোচ্চ ৮ টি ট্যাবলেট। ১২ বছরের নীচে শিশুদের ক্ষেত্রে অনুমোদিত নয়।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
নিউট্রোপেনিয়া, গ্যাস্ট্রো ইন্টেসটাইনাল সমস্যা ইত্যাদি।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
এটা ক্লোরামফেনিকল এবং কুমারিনের রক্ত জমাট বিরোধী গুন বাড়িয়ে দেয়। অ্যালকোহল সেবনকারী অথবা যে সমস্ত রোগী খিঁচুনীর ওষুধ সেবন করছেন তাদের ক্ষেত্রে প্যারাসিটামলের মাধ্যমে যকৃতে বিষক্রিয়া তৈরীর ঝুঁকি বাড়তে পারে।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
প্যারাসিটামল গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে নিরাপদ সত্ত্বেও ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।

সরবরাহ :
এইস্® প্লাস ট্যাবলেট : ২০ x ১০ টি।

এসিট্রাম™ - Acetram™


নির্দেশনা: এসিট্রাম ট্যাবলেট: প্যারাসিটামল বি.পি. ৩২৫ মি.গ্রা.এবং ট্রামাডল হাইড্রোক্লোরাইড বি.পি. ৩৭.৫ মি.গ্রা.।

নির্দেশনা : এসিট্রাম ট্যাবলেট মাঝারী এবং মাঝারী থেকে তীব্র ব্যথায় প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে নির্দেশিত। এসিট্রামট্যাবলেট তীব্র ব্যথার ¯^í মেয়াদী (৫ দিন অথবা এর কম) চিকিৎসায়ও নির্দেশিত।

মাত্রা এবং সেবনবিধি :
 এসিট্রাম খাবারের আগে বা পরে যেকোন সময় সেবন করা যেতে পারে। মাঝারী অথবা মাঝারী থেকে তীব্র ব্যথায় ১-২টি ট্যাবলেট প্রতি ৪ অথবা ৬ ঘন্টা পর পর এবং দিনে সর্বোচ্চ ৮টি ট্যাবলেট সেবন করা যায়। তীব্র ব্যথায় স্বল্প মেয়াদী (৫ দিন অথবা এর কম) চিকিৎসায় ২টি ট্যাবলেট প্রতি ৪ অথবা ৬ ঘন্টা পর পর (দিনে সর্বোচ্চ ৮টি ট্যাবলেট) সেবন করা যায়।

প্রতি নির্দেশনা : ট্রামাডল, প্যারাসিটামল অথবা এ ওষুধের অন্য যে কোন উপাদান বা অপিয়ড -এর প্রতি সংবেদনশীল রোগীকে এ ওষুধটি দেয়া উচিত নয়। যে সকল ক্ষেত্রে অপিয়ড প্রতিনির্দেশিত, সেসব ক্ষেত্রে এ ওষুধটিও প্রতিনির্দেশিত।

সতর্কতা : এটি গাড়ী চালানো অথবা মেশিন পরিচালনার মত জটিল কাজ করতে যে পরিমান মানসিক ও শারীরিক দক্ষতার প্রয়োজন হয় তার ব্যঘাত ঘটাতে পারে। এই ওষুধটি অ্যালকোহলযুক্ত কোমল পানীয়র সাথে সেবন করা উচিত নয়। অন্যান্য ট্রামাডল অথবা প্যারাসিটামল যুক্ত ওষুধের সাথে এবং OTC ওষুধের সাথে একত্রে এই ওষুধটি সেবন করা উচিত নয়। ট্রানকুলাইজার, হিপনোটিকস অথবা অন্যান্য অপিয়ড এনালজেসিক এর সাথে সেবন করার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

শিশু এবং বয়স্কদের ক্ষেত্রে ব্যবহার :
 শিশুদের ক্ষেত্রে এ ওষুধটির নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা এখনো নিরীক্ষা করা হয়নি। সাধারণত বয়স্কদের ক্ষেত্রে মাত্রা নির্ধারণে সতর্ক হওয়া উচিত। সমসাময়িক অন্য রোগ এবং এ সকল রোগের বিবিধ চিকিৎসার কারণে যকৃত, কিডনি অথবা হৃদপিন্ডের কাযর্কারিতা হঠাৎ করে কমে যাওয়ার সম্ভাবনার উপর পর্যালোচনা করে মাত্রা নির্ধারণ করা উচিত।

বৃক্ক সংক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার : এসিট্রামTM বৃক্কের সমস্যাজনিত রোগীদের ক্ষেত্রে নিরীক্ষিত নয়। যে সকল রোগীদের ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৩০ মি.লি./ মিনিট এর কম তাদের ক্ষেত্রে দুটি মাত্রার মধ্যবর্তী সময় বাড়াতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যেন প্রতি ১২ ঘন্টায় ২টি ট্যাবলেটের বেশি না হয়।

যকৃতের সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে : এসিট্রামযকৃতের সমস্যাগ্রস্থ রোগীদের উপর নিরীক্ষিত নয়। তাই এর ব্যবহার এ ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে নির্দেশিত নয়।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : এসিট্রাম সেবনে নিম্নলিখিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে: এসথেনিয়া, অবসন্নতা, হটফ্লাস, ঝিঁমুনি, মাথাব্যথা, কাঁপুনি, পেটব্যাথা, কোষ্টকাঠিন্য, ডায়রিয়া, পেট ফাঁপা, মুখগহ্বরের শুষ্কতা, বমি, এনোরেক্সিয়া, উৎকন্ঠা, দ্বিধা, ইউফোরিয়া, র্নিঘূমতা, বিচলতা, সোমনোলেন্স, পু্ররাইটাস, র‌্যাশ, অতিরিক্ত ঘাম ইত্যাদি।

গর্ভবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : প্রেগনেন্সি ক্যাটাগরি-সি। গর্ভবতী মহিলাদের উপর এখনো কোন পর্যাপ্ত এবং সুনিয়ন্ত্রিত তথ্য পাওয়া যায়নি। কেবল ভ্রূনের ক্ষতির ঝুকির তুলনায় চিকিৎসায় মায়ের উপকারের পরিমান অতিমাত্রায় বিবেচিত হলে, কেবলমাত্র সে ক্ষেত্রেই গর্ভাবস্থায় এ ওষুধটি ব্যবহার করা যেতে পারে। যেহেতু নবজাতক এবং ইনফেন্টদের উপর এ ওষুধটির নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠিত নয়, তাই অবসটেট্রিক্যাল প্রি-অপারেটিভ মেডিকেশন এবং ডেলিভারী পরবর্তী এনালজেসিক হিসেবে নার্সিং মায়েদের ক্ষেত্রে এ ওষুধটি নির্দেশিত নয়।

সরবরাহ : প্রতি বাক্সে আছে ৩০টি ট্যাবলেট ব্লিস্টার প্যাক -এ। 

Contact Us

Phone :

+20 010 2517 8918

Address :

3rd Avenue, Upper East Side,
San Francisco

Email :

email_support@youradress.com

Video Of Day

Video Of Day